এইচএসসি পরীক্ষার জন্য করোনা স্থগিত!

রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ - ১০:৩৮ অপরাহ্ন

সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের মুখে এখন অদ্ভুত এক স্বস্তির হাসি। কারণ, ২৬ তারিখ থেকে শুরু হওয়া পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে করোনা ভাইরাস স্বেচ্ছায় ছুটি নিয়ে ঘোষণা দিয়েছে—“যতদিন পরীক্ষা চলবে, ততদিন আমি থাকবো না!”

এই সিদ্ধান্তে বিশ্বজুড়ে ভাইরোলজিস্ট, শিক্ষার্থী এবং এমনকি গার্জিয়ানরাও হতবাক। কেউ বলছে, এ এক ঐতিহাসিক ঘোষণা, আবার কেউ বলছে—এটা বুঝি পরীক্ষার চাপে ভাইরাসের মানসিক ভেঙে পড়ার ফল!

ঘটনার সূত্রপাত শিক্ষা বোর্ডের সামনে। সকাল বেলায় বোর্ড ভবনের সামনে মাস্ক পরা, হ্যান্ডস্যানিটাইজার হাতে এক অদ্ভুত আগন্তুক দাঁড়িয়ে। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেল, সে আর কেউ নয়—নিজেই করোনা ভাইরাস। উদ্দেশ্য একটাই, ছুটি নেওয়া।

করোনা তার আবেদনে বলেছে, “এই সময় আমি মানুষের শরীরে ঢুকতে ভয় পাই। যেদিকে তাকাই, সবাই চোখ লাল করে বই গিলছে। কেউ ফাঁকা চোখে নকল মুখস্থ করছে, কেউ আবার গণিতের সূত্র কানের পাশে টেপ দিয়ে আটকায় রাখছে। এভাবে কেউ অসুস্থ হবে না, আমিও কাজ পাই না!”

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথমে মনে করেছিল, এটি কোনো গুজব। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ই-মেইলে দেখা গেল ভাইরাসটি সত্যিই ছুটি চাচ্ছে। কারণ হিসেবে সে জানিয়েছে—“ছাত্রদের মুখ দেখে ভয় পাই, পরীক্ষার প্রস্তুতির উত্তাপে আমার শরীর জ্বর জ্বর লাগে!”

হাসপাতালেও তার প্রভাব লক্ষণীয়! ডাক্তাররা জানান, আগে দিনে জ্বর-কাশি নিয়ে আসত ১০০ জন, এখন সেখান থেকে বাকি মাত্র ৩ জন! তাও ‘অসুস্থতা থেকে সুস্থ হওয়ার জন্য’ নয়, বরং সবাই এসে সবাই এসে মুখ কাচুমাচু করে, কান্না গলায় জিজ্ঞেস করে, “কোন বডি স্প্রে দিলে গোসল না করেও বন্ধুদের মাঝে আত্মবিশ্বাস নিয়ে হাঁটা যায়?”

এই প্রশ্ন শুনে এক ডাক্তার থমকে যান। নাক চেপে ধরে হালকা দূরত্ব রেখে বললেন, এটা অসুস্থতা না, এটা গন্ধগবেষণা ল্যাবে পাঠানোর মতো কেস!

তারপর হঠাৎ চিৎকার দিয়ে নার্সকে ডাকলেন— এই সিমটু মিঞার নাতনি! এই ঘরে গ্যাস ছাড়ছে কে? আমি সিওর এর মধ্যে কেউ চুপচাপ গ্যাস ছেড়েছে কিন্তু বলতেছে না! পারফিউম মারো—না হলে সবার ইনহেইলার লাগবে!

শেষে জানা গেল—সুগন্ধের উৎস এক রোগীর মোজা!

ফার্মেসিগুলোতেও অদ্ভুত পরিবর্তন। বিক্রেতারা বলছে, কাশির সিরাপ আর চলে না। এখন সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে “স্মার্ট ব্রেইন”, “এক্সট্রা মেমোরি” জাতীয় ক্যাপসুল। যেন ছাত্ররা শরীর নয়, শুধু মাথা দিয়ে বাঁচতে চায়!

একজন ছাত্রী জানায়, “করোনা ভাই যদি পরীক্ষার সময় ছুটি নিতে পারে, তাহলে শিক্ষকরা কেন প্রশ্ন কম দেয় না? ভাইরাসেও যদি মানবিকতা জাগে, ওনারা কি পাথরের তৈরি?”

সাকিব নামে একজন ছাত্র ফেসবুকে লিখলো, পরীক্ষার সময় সবাই টাকা-পয়সা দোয়া দিতে আসে, আমি খুশি। মা এসে লুঙ্গি সামলাতে সামলাতে ঝট করে নিয়ে বলে, “এই টাকা দিলে তুমি ছোট মানুষ নষ্ট হয়ে যাবে!”আমি বললাম, মা, ছোট মানুষ না, এ তো ভালো নম্বর পাওয়ার ট্যাক্স! মা হাসতে হাসতে চলে গেলো! পোস্টের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ে বন্ধুরা, কমেন্ট এসেছে:

পরচেনা কাজিন: তোর নামই বদলাইয়া দে—’সাকিব ফাউন্ডেশন ফর রিচার্জ অ্যান্ড রেজাল্ট!’
এলাকার বড় ভাই: দোয়ার বাহানায় তুই দোয়ার টাকা নিয়া মোবাইল আপগ্রেড করবি, আর আন্টি বলবে ‘এ কি মোবাইল নাকি বই?’
ছেলে বন্ধু: বিরির টাকা উঠে গেছে বাজান, এখন শান্তিতে ঠোঙা বানানো যাবে!
মেয়ে বন্ধু: এই দোয়া দেখে তো মনে হচ্ছে কসমেটিকসের টাকা উঠানোর সিজন!
মহল্লার বান্ধবী: আন্টি এখন তোকে দেখলেই বলবে, ‘এই যে আসল ইনকামের মৌসুম শুরু হইছে!’ তুই পরীক্ষার নামে আসলে ‘টাকা তুলার বাণিজ্য’ শুরু করছিস!
আত্মীয়: রেজাল্টে GPA নাই, কিন্তু দোয়ার টাকায় GPay-তে ডেইলি নটিফিকেশন বাজে!
শিক্ষক: স্যারের কোচিংয়ের টাকা মেরে যাচ্ছিস, কোচিং এ ক্লাস না করে! পরীক্ষার আগে এসে একটু পড়াশোনার অভিনয় করিস, যেন সবাই বুঝতে না পারে!

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভাইরাসের এমন আচরণ মানব ইতিহাসে বিরল। তারা বলছে, “শিক্ষা ব্যবস্থা এখন এত ভয়ানক যে ভাইরাসও বলে—এখানে আমি টিকবো না। এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য চিন্তার বিষয়।”

করোনা ভাইরাসের শেষ বার্তাটি ছিল আরও নাটকীয়।
সে বলে, “আমি যতদিন পরীক্ষা চলবে কারো শরীরে যাবো না। কেউ অভিনয় করে অসুস্থ হলে, সত্যি সত্যিই গিয়ে ধরবো! আমার সময় শেষ, এখন প্রশ্নই বড় ভাইরাস।”

তবে শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ বার্তা—পরীক্ষায় পাশ না করলে করোনা আসবে না, কিন্তু মা-বাবা ভাইরাস ঠিকই রিপোর্ট কার্ড দেখে সংক্রমিত করবে। তার টিকা নেই, আছে শুধু বকা আর অভিমান!

1. Home
2. শিক্ষা»
3. »বাকৃবিতে কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীদের প্রথম ইন্টার্নশীপের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত
বাকৃবিতে কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীদের প্রথম ইন্টার্নশীপের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত

আসিফ ইকবাল, বাকৃবি প্রতিনিধি

রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫ - ১১:১৯ অপরাহ্ন

✅ Link copied!
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি অনুষদের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের (সম্মান) শিক্ষার্থীদের প্রথম ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (১৩ জুলাই) সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জি.এম. মুজিবর রহমান। সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারী অধ্যাপক সিনথিয়া আফসানা খেয়া ও প্রভাষক তাওসিফ আল আফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্টার্নশীপ ম্যানেজমেন্ট সেলের কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মাসুম আহমাদ। এ সময় ইন্টার্নশীপে অংশগ্রহণকারী দুই শিক্ষার্থী অনুভূতি প্রকাশ করেন।

উপাচার্য তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশীপ সফলভাবে সম্পন্ন করায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, মাঠপর্যায়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় শিক্ষার্থীদের আরও দক্ষ করে তুলেছে। অনুষদের শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা জানান।

তিনি আরও বলেন, “বাকৃবি সৌভাগ্যবান, কারণ এখানকার প্রতিটি অনুষদই ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামের আওতায় এসেছে। সীমাবদ্ধতার মাঝেও আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করছি।” পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাতৃসম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার আহ্বান জানান উপাচার্য।

পরে প্রধান অতিথি ইন্টার্নশীপ সফলভাবে সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, সিনিয়র শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, দুই মাসব্যাপী ৫ ক্রেডিটের এই ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামে ২১টি গ্রুপে ভাগ হয়ে ৬ জন বিদেশিসহ মোট ৩১৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এ প্রোগ্রাম বাস্তবায়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সার্বিক সহযোগিতা করেছে।
1. Home
2. শিক্ষা»
3. »এপেক্স অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াড ২০২৫ এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় বাছাই সম্পন্ন
এপেক্স অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াড ২০২৫ এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় বাছাই সম্পন্ন

আসিফ ইকবাল, বাকৃবি প্রতিনিধি

রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫ - ১১:১৮ অপরাহ্ন

✅ Link copied!
বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে স্কুল-কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে ২০তম বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াড। ময়মনসিংহ বিভাগীয় পর্যায়ের প্রাথমিক বাছাই কার্যক্রম আয়োজন করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্র।

রবিবার (১৩ জুলাই) বিকাল ৩টায় ময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। এতে ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ থেকে ৮৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সি শিক্ষার্থীদের নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরবর্তীতে অংশগ্রহণকারীদের জন্য অনুষ্ঠিত হয় বিজ্ঞান কর্মশালা, যা পরিচালনা করেন বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্রের সংগঠক গৌতম কর। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান জাদুঘর পরিদর্শনে নেওয়া হয়। সার্বিক সহযোগিতায় ছিল বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্র, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।

লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে জুনিয়র ও সিনিয়র, দুই গ্রুপ থেকে ১৫ জন করে মোট ৩০ জনকে জাতীয় পর্যায়ের বাছাইয়ের জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারা আগামী ২৬ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠেয় জাতীয় বাছাই পর্বে অংশ নেবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান। প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন এপেক্স অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াডের পরিচালক (অপারেশন) জনাব ফরিদউদ্দীন আহমেদ। প্রোগ্রামটি সঞ্চালনা করেন বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্র, বাকৃবি শাখার সভাপতি জাবের ইসলাম।

অনুষ্ঠান শেষে নির্বাচিত বিজয়ীদের মাঝে সনদপত্র ও মেডেল বিতরণ করা হয়।
1. Home
2. শিক্ষা»
3. »ডিআইইউ’তে অর্থনীতি বিভাগের ৮ম ব্যাচের গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠিত
ডিআইইউ’তে অর্থনীতি বিভাগের ৮ম ব্যাচের গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠিত

Delowar Mahmud

শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ - ১১:১৫ অপরাহ্ন

✅ Link copied!
দেলোয়ার মাহমুদ, ডিআইইউ প্রতিনিধিঃ

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) অর্থনীতি বিভাগের ৮ম ব্যাচের গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই আয়োজনে অর্থনীতির ৮ম ব্যাচের নবীন গ্র্যাজুয়েটদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ক্রেস্ট।

শনিবার (১২ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠিত হয়।

গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অফ ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো: জাহিদুল ইসলাম, উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. গণেশ চন্দ্র শাহা, রেজিস্ট্রার মো: রফিকুল ইসলাম, ছাত্র কল্যান উপদেষ্টা মো: শাহ আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান বাবর আহমেদ সহ বিভাগীয় শিক্ষকবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ শহাদত হোসেন সিদ্দিকী, প্রফেসর অব ইকোনোমিকস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন প্রফেসর ড. মনোমিতা নন্দী, প্রফেসর অব অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, যুক্তরাজ্য।

গ্রাজুয়েশন সেরমনি অনুষ্ঠানটি আয়োজনে ছিলেন অর্থনীতি বিভাগ এবং ইমার্জিং ইকোনমিস্টস ফোরাম (ইইএফ),ডিআইইউ।